সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
/ মতামত
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। দেশের সেনাবাহিনীতে কর্মরত কিছু কর্মকর্তা ও জওয়ান এই হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নেয়। পরবর্তীকালে নানা কৌশলে বিস্তারিত...
কোনও একটি রাষ্ট্র, সমাজ বা গোষ্ঠীর সামনে কোনও ক্রান্তিকাল উপস্থিত হলে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে একজন দূরদর্শী, সাহসী ও আস্থাভাজন নেতার প্রয়োজন হয়। আর সে রকম নেতৃত্ব যদি না থাকে,
মার্চ মানেই বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের এক অদম্য যাত্রাপথ। ৭ মার্চের ভাষণ থেকে শুরু করে ১৭ মার্চ জাতির জনকের শুভ জন্মদিন ছাড়াও ২৫ মার্চের রক্তাক্ত কালরাত্রি পরবর্তীতে ২৬ মার্চ স্বাধীনতার অভাবনীয়
বাঙালি জাতির জীবনে ১০ জানুয়ারি অনন্য ঐতিহাসিক দিন। ১৯৭২-এর এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলার মানুষ বিজয়ের পরিপূর্ণতা অর্জন করে। যদিও ’৭১-এর ১৬
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য বিগত দুই দশক ধরে অসংখ্য জঙ্গি ও সন্ত্রাসী হামলায় কারণ হিসেবে দায়ী করা হচ্ছে পাকিস্তানকে। দেশটির অভ্যন্তরে প্রতিনিয়ত জঙ্গিদের উৎপাত, সেই সঙ্গে এই সন্ত্রাসীদের সহায়তায় ২০০৪
অনুষ্ঠানে যেভাবে প্রশ্নগুলো এসেছে তা আমন্ত্রিত বিজ্ঞানীকে একহাত দেখে নেওয়ার মতো অতিরঞ্জিত ঠেকেছে। তিন আলোচকের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ এমন আলোচনার উপযুক্ত ছিল না। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র তার পতিত জমি চাষ করতে দিলেন গোপাল
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমজুড়ে শুনি কাল্পনিক সব হাহাকার। ‘বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার মতো দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে, রিজার্ভ শূন্য, দেশে তেলের কোনও মজুত নেই, গ্যাস শেষ হয়ে গেছে, চুরি করে বিদেশে গ্যাস বিক্রি করে
হয়ে গেলো জেলা পরিষদ নির্বাচন। বিএনপি এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তাই মাঠ পুরোটাই ছিল শাসক দল আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে। তাই ৫৯টি জেলা পরিষদের নির্বাচনে ৪৯টিতেই চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছেন ক্ষমতাসীন