শিরোনাম :
/
মতামত
কি সৌভাগ্য, স্বপ্নের বহুমুখী পদ্মা সেতু আমার ৩৯তম শুভ পরিণয়ের দিনে শুভ উদ্বোধন হলো। আমার জীবনে এ এক দুর্লভ সৌভাগ্য। আমি চোখমুখ বুজে সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বলতে পারি না। বিস্তারিত...
সাংবাদিক, সাহিত্যিক, নাট্যকার, সম্পাদক, ভাষাসৈনিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে চেনেন না তেমন মানুষ বাংলাদেশে পাওয়া কঠিন। তবে আমি যাদের কথা বলছি তাদের মধ্যে নতুন প্রজন্মের মানুষ কম হতে পারে এবং তা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষের সবচেয়ে বড় উপহার পদ্মা সেতু। এটি কেবল পদ্মা পারাপারের সেতু নয়, এটি বাঙালি জাতির আত্মবিশ্বাস এমন উচ্চতায় প্রতিষ্ঠা করেছে যে আমরা
ভক্স পপুলাই ভক্স ডাই (জনগণের কণ্ঠস্বরই ঈশ্বরের কণ্ঠস্বর) – লাতিন প্রবাদ জ্যামিতির মতো গণতন্ত্রেরও সহজ সড়ক নেই; গণতন্ত্রের পথে কোনো রাষ্ট্রের পথচলা কখনোই একরৈখিক নয়, সবসময়ই তা আঁকাবাঁকা-
ঈদ এলেই নস্টালজিক হয়ে পড়ি আমি। কেবলই মনে পড়ে ফেলে আসা অপূর্ব সেই দিনগুলোর কথা। যখন ঈদ মানে সত্যিই ছিল আনন্দ, হাসি, নতুন জামার গন্ধ, ফিরনি, সেমাই আর পায়েস রান্না।
৯ জুলাই ২০২১। একটি বিজ্ঞাপন ভীষণ নজর কাড়লো সবার। এমন কোনও জাতীয় দৈনিক নেই যেখানে বিজ্ঞাপনটি ছাপা হয়নি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞাপনটিতে বলা হয়েছিল তখন পর্যন্ত টিকা কেনা হয়েছে ১ কোটি
প্রতি বছর আমাদের জাতীয় জীবনে ‘মুজিবনগর দিবস’ ফিরে আসে এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় আমরা দিনটি পালন করি। ১৭৫৭-এর ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে স্বাধীনতার যে সূর্য অস্তমিত হয়েছিল, মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১-এর
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জৌলুসপ্রিয় লোক। তিনি প্রথমবার নির্বাচিত হয়ে প্রেসিডেন্টের জন্য যে প্রাসাদ তৈরি করান তা নাকি সম্রাট নিকোলাসের প্রাসাদের চেয়েও জৌলুসময়। আবার রাশিয়াকে সোভিয়েতের পর্যায়ে নিতেও তার উচ্চাকাঙ্ক্ষা