শিরোনাম :
/
খেলাধুলা
সাবিনা-সানজিদারা সাফ জিতে দেশে উৎসবের উপলক্ষ এনে দিয়েছেন। তাদের কঠোর পরিশ্রমে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্ব জিতেছে বাংলাদেশ। এই সাফল্যের পেছনে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) বর্তমান কর্মকর্তাদের অবদানও অনেক। বিস্তারিত...
ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী উপজেলা ধোবাউড়ার কলসিন্দুর গ্রামের ৮ ফুটবল খেলোয়াড় এখন জাতীয় দলে। গতকাল নেপালের সঙ্গে ফাইনালে জিতে তারা ছিনিয়ে এনেছে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রফি। ধাপে ধাপে তারা জাতীয় দলে জায়গা করে
সানজিদা-কৃষ্ণাদের চাওয়া ছিল, ট্রফি নিয়ে ছাদখোলা বাসে উদযাপন। যেমনটা ইউরোপিয়ান ফুটবল কিংবা বিশ্বকাপ জেতার পর দেখা যায়। ক্রীড়া মন্ত্রণালয় তাদের স্বপ্নপূরণ করছে। আগামীকাল (বুধবার) দেশে ফিরে ছাদখোলা বাসে করেই বাফুফেতে
অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে বাংলাদেশেরা মেয়েরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ফুটবলে সেরা হয়েছে। তাদের জয়ে শুধু আমরা না, দেশের আপামর জনতা গর্বিত। এই মেয়েরা জয়ের ধারা অব্যাহত রেখে একদিন বিশ্বকাপ জয় করে
সাবিনা খাতুনের অধিনায়কত্বে বাংলাদেশ নারী দল প্রথমবারের মতো সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তাই তার আনন্দ যেন একটু বেশি। টুর্নামেন্ট জুড়ে সাবলীল খেলে গেছেন। ৮ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতাও হয়েছেন। কাঠমান্ডুতে শিরোপা
প্রথমবারের মতো সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি ঘরে আনলো বাংলাদেশের মেয়েরা। ফাইনালে স্বাগতিক নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ট্রফি জয়ের উল্লাসে মাতোয়ারা সাবিনা খাতুনরা। এই চ্যাম্পিয়নদের অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ
অনিন্দ্য সুন্দর ফুটবল খেলে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল। সেই সঙ্গে ঘুচল ১৯ বছরের শিরোপা খরা। বাংলাদেশ পুরুষ জাতীয় ফুটবল দলের হাত ধরে ২০০৩ সালে দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব পেয়েছিল বাংলাদেশ।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, তারুণ্যের প্রতিভা বিকাশে খেলাধুলার বিকল্প নেই। খেলাধুলা যেমন শরীরকে সুস্থ-সবল রাখে, তেমনি মনকেও প্রফুল্ল রাখে, প্রশস্ত করে।