শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৭:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সহিংসতা শুরুর আগেই শুটিং শেষ দীঘির মেট্রোরেলে নাশকতা: ডিইউজে একাংশের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ৬ জন রিমান্ডে প্যারিস অলিম্পিক যেন বিশ্ব ক্রীড়াবিদদের মিলনমেলা আন্দোলনকারীদের যেসব দাবি-দাওয়া লিখে দিয়েছিলেন নুর নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আইসিসির পরোয়ানার বিরোধিতা প্রত্যাহার যুক্তরাজ্যের তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিটিভি ভবনে তাণ্ডবের চিহ্ন ঘুরে দেখলেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামাত শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপিয়েছে: কাদের বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে ভারত বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা রাষ্ট্রকে অকার্যকর করতে চেয়েছিল: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

রাষ্ট্রপতির সংলাপে বিএনপির অংশগ্রহণ করা উচিত: কৃষিমন্ত্রী

ভয়েসবাংলা প্রতিবেদক / ৩০৮ বার
আপডেট : মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১

 কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, নির্বাচন কমিশন গঠনের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর। তিনি নিরপেক্ষ মানুষ। তাই নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য রাষ্ট্রপতির সংলাপে বিএনপির অংশগ্রহণ করা উচিত। তিনি রাষ্ট্রপতির সংলাপে বিএনপিকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার মিরপুরে গ্রামীণ ব্যাংক ভবন মিলনায়তনে বিজয়ের ৫০ বছর এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক একেএম সাইফুল মজিদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন হাওলাদার, বুয়েটের অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য বিভিন্ন দলের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন। বিএনপি বলছে, তারা সেই সংলাপে যাবে না। আমি বিএনপিকে বলবো, সংলাপে অংশগ্রহণ না করা দায়িত্বশীল দলের কাজ না। আপনারা সুনাগরিক হলে, দায়িত্বশীল দল হলে, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ হলে, সংলাপে অবশ্যই যাবেন। নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে গঠনমূলক সুপারিশ প্রদান করবেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করা দেশের জন্য সম্মানের নয়। জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারতসহ বিশ্বের উন্নত দেশসমূহে যেভাবে নির্বাচন হয়, দেশেও সেই পদ্ধতিতেই সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে ৭৫ থেকে ৯৬ পর্যন্ত দীর্ঘ ২১ বছর স্বৈরাচার, সামরিক ও গণতন্ত্রের লেবাসে স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতায় ছিল। সেই পরিস্থিতিতে গণতন্ত্রকে স্থিতিশীল করতে তিনবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়েছে। এখন আর সেটির কোনও প্রয়োজন নেই। সংবিধান অনুযায়ী দেশের স্বাধীন নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনই সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর