শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সহিংসতা শুরুর আগেই শুটিং শেষ দীঘির মেট্রোরেলে নাশকতা: ডিইউজে একাংশের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ৬ জন রিমান্ডে প্যারিস অলিম্পিক যেন বিশ্ব ক্রীড়াবিদদের মিলনমেলা আন্দোলনকারীদের যেসব দাবি-দাওয়া লিখে দিয়েছিলেন নুর নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আইসিসির পরোয়ানার বিরোধিতা প্রত্যাহার যুক্তরাজ্যের তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিটিভি ভবনে তাণ্ডবের চিহ্ন ঘুরে দেখলেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামাত শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপিয়েছে: কাদের বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে ভারত বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা রাষ্ট্রকে অকার্যকর করতে চেয়েছিল: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অনন্য এক রেকর্ডের সামনে সাকিব

ভয়েসবাংলা প্রতিবেদক / ১২২ বার
আপডেট : শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অনন্য এক রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে সাকিব আল হাসান। কুড়ি ওভারের বিশ্ব আসরে ১০ উইকেট নিতে পারলেই বিশ্বকাপে শীর্ষ উইকেট শিকারি হয়ে যাবেন বাঁহাতি স্পিনার। বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ৩৪ ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ উইকেট পাকিস্তানের শহীদ আফ্রিদির। তার উইকেট সংখ্যা ৩৯। সাত নম্বরে থাকা সাকিবের এখন ৩০ উইকেট।

বিশ্বমঞ্চে ১০ উইকেট নেওয়ার কাজ খানিকটা কঠিনই। তবে পুরনো পরিসংখ্যান সাকিবকে উদ্দীপ্ত করতেই পারে! ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সাকিব পেয়েছিলেন ১০ উইকেট। ২০১৪ সালে ঘরের মাঠের বিশ্বকাপে বাঁহাতি স্পিনার পেয়েছিলেন ৮ উইকেট। পরপর দুই আসরে সাকিবের এমন বোলিং পারফরম্যান্স আশা জাগাচ্ছে, এবারই হয়তো কুড়ি ওভারের বিশ্ব আসরে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির আসনে বসে পড়বেন সাকিব।

অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটারের জন্য কাজটা কিছুটা সহজ আরও একটি কারণে। কেননা সাকিবের ওপরে থাকা ছয়জনের কেউই আর বিশ্বকাপ খেলছেন না। অন্যদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বীরা আছেন বেশ নিচের দিকে। কাছাকাছি আছেন ক্যারিবিয়ান দুই ক্রিকেটার ডোয়াইন ব্রাভো ও স্যামুয়েল বদ্রি। ব্রাভো ২৫ উইকেট নিয়ে ৯ নম্বরে আর বদ্রি ২৪ উইকেট নিয়ে আছেন ১০ নম্বরে।

২০০৭ সাল থেকে শুরু করে টি-টোয়েন্টির সব বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছেন সাকিব। সব মিলিয়ে ২৫ ম্যাচে ৬.৬৪ ইকোনমি ও ১৯.৫৩ গড়ে সাকিবের উইকেট সংখ্যা ৩০। তার সমান ৩০ উইকেট আছে দক্ষিণ আফ্রিকার ডেল স্টেইন ও দক্ষিণ আফ্রিকার স্টুয়ার্ট ব্রডের। সর্বশেষ ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা ইংলিশ পেসার ২৬ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে আট নম্বরে আছেন। অন্যদিকে ২৩ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে ছয় নম্বরে স্টেইন।

বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটের তালিকার প্রথম তিনটি জায়গার দুটিই পাকিস্তানের দুই স্পিনার আফ্রিদি ও সাঈদ আজমলের দখলে। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নায়ক আফ্রিদি ৩৪ ম্যাচে পেয়েছেন ৩৯ উইকেট। সাবেক লঙ্কান পেসার লাসিথ মালিঙ্গা ৩১ ম্যাচে ৩৮ উইকেট নিয়ে আছেন দুই নম্বরে। ২৩ ম্যাচে ৩৬ উইকেট শিকার করা আজমল আছেন তিন নম্বরে। শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ ও পাকিস্তানের ওমর গুল সমান ৩৫ উইকেট নিয়েছেন। কিন্তু ম্যাচ সংখ্যা কম থাকায় এগিয়ে ম্যাথুজ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর