শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
/ মতামত
দেশ মানে কেবল ভৌগোলিক সীমারেখা নয়, দেশ মানে একজন মানুষের জন্ম ও মৃত্যুর নির্ভরযোগ্য ঠিকানা। কিন্তু যখন রাষ্ট্র নিজেই সেই ঠিকানায় নিষিদ্ধের সীলমোহর আঁটে তখন প্রশ্ন জাগে— মানবিকতা কি নিঃশেষ বিস্তারিত...
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফলাফল কি কোনো প্রভাব ফেলবে বাংলাদেশের ওপরে? প্রশ্নটা উঠছে, কারণ বাংলাদেশে এখন বিশেষ একধরনের সরকারব্যবস্থা চলছে। অভ্যুত্থান–পরবর্তী দ্রুততম সময়ে বিশেষ এ সরকারের প্রয়োজন ছিল পশ্চিমা সমর্থন। সেটি শুধু
দুই কক্ষবিশিষ্ট আইনসভার আলাপ বহু দিনের। এ ধরনের আইনসভা ভারতে যেমন আছে; তেমনি আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য, জার্মানিসহ বহু দেশে আছে। পরিসংখ্যান বলছে, পৃথিবীর ৪১ শতাংশ দেশেই দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয়
প্রায় আড়াই মাস হতে চলল, বাংলাদেশ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা একটি সামরিক উড়োজাহাজে চেপে দিল্লিতে অবতরণ করেছিলেন। তার পর থেকে তাঁকে আর এক মুহূর্তের জন্যও প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। সামাজিক
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সর্বোচ্চ পদমর্যাদার কর্মকর্তা আছেন সাতজন। তাঁরা পার্টির পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য। চীনের সবচেয়ে ক্ষমতাবান মানুষ তাঁরা। এই কমিটিকে অতীত চীনা সাম্রাজ্যে সম্রাটের পরামর্শক পরিষদের সঙ্গে তুলনা করা
১৯১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি রোজা লুক্সেমবার্গকে ডানপন্থী আততায়ীরা যখন মাথায় গুলি করে হত্যা করেছিল, তখন তাঁর বয়স ৪৭ বছর। মার্ক্সবাদী হলেও লেখক, দার্শনিক ও প্রবল যুদ্ধবিরোধী রাজনীতিবিদ রোজা ছিলেন কমিউনিস্ট
ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিলোপ হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত হলে আশপাশের মানুষকে চিনতে পারেন না রোগী। নিজের দৈনন্দিন কাজকর্ম করতেও ভুলে যান তাঁরা। ধীরে ধীরে অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন আক্রান্ত ব্যক্তিরা।
বাংলাদেশের ইতিহাসেই শুধু নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে থাকবে। আরব বসন্তেও এমন গর্জে ওঠেনি, যেমন গর্জে উঠেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা। শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের