আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, কলকাতা পৌরসভার ওয়েবসাইটে নুসরাতের ছেলের পুরো নাম লিপিবদ্ধ করা হয়েছে- ঈশান জে দাশগুপ্ত; বাবা দেবাশিস দাশগুপ্ত ওরফে যশ দাশগুপ্ত। বাবার নামের পদবিই যুক্ত হয়েছে ছেলের নামের সঙ্গে।
এক বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদ্রুপের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে আসতে হয়েছে নুসরাত ও যশকে। সন্তানের পিতৃপরিচয় নিয়ে নানা কটাক্ষ ও সমাজের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় অটল ছিলেন নুসরাত। সন্তানের পিতৃপরিচয় নিয়ে যশ ও নুসরাত সরাসরি কোনো মন্তব্য না করায় বিষয়টি নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে জল্পনা চলছিল; সরকারি নথিতে বাবা হিসেবে যশের নাম আসার পর তার ইতি ঘটল।
সপ্তাহখানেক আগে বিষয়টি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নুসরাত বলেছিলেন, “ছেলের বাবা জানে বাবা কে! নিখিল জৈনের সঙ্গে বিয়ে ‘বিয়েই নয়’ বলে গত জুনে তুমুল আলোচনার জন্ম দেন অভিনয় থেকে রাজনীতিতে আসা নুসরাত জাহান। দুজন আলাদা থাকার সময় তার সন্তানধারণের খবর রীতিমত বিস্ফোরণ ঘটায়। সম্পর্কের টানাপোড়েনে আলাদা হওয়ার পর নুসরাতের সন্তানধারণ নিয়ে আলোচনার মধ্যে নিখিল বলেছিলেন, তারা দীর্ঘদিন ধরে আলাদা থাকছেন। অনাগত সন্তানের বাবা তিনি নন।