বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণের প্রভাবও মনে রাখতে হবে— ভারতকে দেবপ্রিয় দিল্লি থেকে যতই ষড়যন্ত্র হোক বিচার হবেই: অ্যাটর্নি জেনারেল লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশি উদ্ধার ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে তুলকালাম বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা দায়িত্ব গ্রহণের পর দেশে জঙ্গি সমস্যার উত্থান হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আমরা কখনোই বলিনি নির্বাচনের পরে সংস্কার: মির্জা ফখরুল সোনালীকা ট্রাক্টরের সঙ্গে দেশের মাটিতে গড়ে উঠুক উদ্যোক্তাদের জীবনের নতুন গল্প। ঈদ আয়োজন আরও উজ্জ্বল হোক দিন বদলের উচ্ছ্বাসে। এ সি আই মটরস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই ঈদ মোবারক! #ACIMotors #Sonalika #Tractor জনবহুল রাজধানী এখন ফাঁকা : নেই চিরচেনা যানজট ৭ রাজ্য নিয়ে ইউনূসের বক্তব্যে ভারতে প্রতিক্রিয়া

সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারি প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমকে একযোগে কাজ করতে হবে

ভয়েসবাংলা প্রতিবেদক / ৫৪৬ বার
আপডেট : শনিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২২

সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারি প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমকে একযোগে কাজ করতে হবে। অনেক সময় সঠিক তথ্যের অভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। শনিবার বিকেলে খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তনে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে আলোচকরা একথা বলেন্।

খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিস আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন সরকারি বিএল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ট্রেজারার অধ্যাপক সাধন রঞ্জন ঘোষ। খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার জিনাত আরা আহমেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলাম, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মুন্সি মো. মাহবুব আলম সোহাগ ও প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মামুন রেজা। সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন আঞ্চলিক তথ্য অফিসের তথ্য অফিসার মো. মঈনউদ্দীন। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের ভূমিকা বিষয়ে ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন সহকারী তথ্য অফিসার মো. আতিকুর রহমান মুফতি। সেমিনারে খুলনার বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক, জাতীয় পত্রিকা ও  ইলেকট্রনিক মিডিয়ার খুলনা ব্যুরো প্রধানরা অংশগ্রহণ করেন।

সাধন রঞ্জন ঘোষ বলেন, গণমাধ্যম অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করছে। তবে স্বাধীনতা ভোগ করতে হলে স্বাধীনতার মূল্যবোধকে ধারণ করতে হয়। স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে অসত্য তথ্য দিয়ে গুজব ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা কোনো আদর্শিক সাংবাদিকতা হতে পারে না। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখতে হলে গণমাধ্যমকে নিরাপদ দৃষ্টিভঙ্গি লালন করতে হবে। নিজস্ব ধ্যানধারণার বাইরে এসে ভালো কাজের প্রশংসা এবং খারাপ কাজের সমালোচনা করতে পারলে গণমাধ্যম সত্যিকার অর্থে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হয়ে উঠতে পারবে।

মুক্ত আলোচনায় যোগ দিয়ে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারি প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমকে একযোগে কাজ করতে হবে। অনেক সময় সঠিক তথ্যের অভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। সুতরাং সকল সরকারি অফিস থেকে সাংবাদকর্মীরা যেন সহজে তথ্য পেতে পারেন সে ব্যবস্থা করতে হবে। একইসঙ্গে সাংবাদিকদের সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক তথ্য তুলে ধরার কারণে যেন রোষানলে পড়তে না হয় এবং চাকরির ওপর আঘাত না আসে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। গণমাধ্যমকর্মীদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর