সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সোমবার ৪ দিনের সফরে কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর সংসদে নারী আসন ১০০ করার বিষয়ে একমত বিএনপি অস্থিরতা কাটাতে রাজনৈতিক ঐক্য দরকার: ফখরুল সরকার দেশের ৫০ ভাগ মানুষকে বাদ দিয়ে সংস্কার প্রস্তাব করছে : জিএম কাদের সিইসির সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নাগরিক পার্টি প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর রহমান ৩০০ সংরক্ষিত আসন, বিয়ে-তালাক-উত্তরাধিকারে সমানাধিকারের সুপারিশ নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের বাংলাদেশে ভ্রমণে সতর্কর্তা যুক্তরাষ্ট্রের, পার্বত্য অঞ্চলে নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প বিরোধী বিক্ষোভ

বিএসএমএমইউ এখন ‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’

রিপোর্টার / ১৭ বার
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) এর নাম পালটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এখন এর নাম হবে ‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’। পাশাপাশি শেখ হাসিনা ও শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে থাকা দুটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও পালটে ফেলা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় নীতিগত ও ​​চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ অধ্যাদেশের ​উদ্যোক্তা স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ। এ অধ্যাদেশের মাধ্যমে বিএসএমএমইউয়ের নাম পরিবর্তিত হয়ে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে।

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উদ্যোগে প্রস্তাবিত ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়াতেও নীতিগত ও চূড়ান্ত ​​অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর ফলে শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনার নাম পরিবর্তিত হয়ে খুলনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে।

একই দপ্তরের ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ​২০২৫’-​এর খসড়ায় নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অধ্যাদেশের মাধ্যমে এর নাম পরিবর্তিত হয়ে এটি হবে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদ জাতীয় যুব দিবস (১ নভেম্বর) ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস (১২ আগস্ট) একসঙ্গে ১২ আগস্ট তারিখে উদযাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। প্রতিবছর ১ নভেম্বর তারিখে দেশব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় যুব দিবস উদযাপন করা হয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সিদ্ধান্তে প্রতি বছর ১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস উদযাপনের সূচনা হয়।

এদিকে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ইউনেস্কোর মাধ্যমে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে নৌকা, জামদানি শাড়ি ও টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়িকে বিশ্বব্যাপী পরিচিত করার উদ্যোগ নেবে— উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর