রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন
/ মতামত
উইকিপিডিয়ায় এস আলমের পরিচিতিতে লেখা হয়েছে এস আলম গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক। তাঁর পুরো নাম মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে মাসুদ। প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর ২১১৯, আছদগঞ্জ, চট্টগ্রাম। এস আলম এই কোম্পানির বিস্তারিত...
সমাজে কিছু মানুষের জন্ম হয় যারা নিজের অনন্য গুণ, বৈশিষ্ট্য এবং কীর্তির কারণে পরিণত হন আইকনে। এর জন্য সমাজে অর্জন করেন ভক্তি ও শ্রদ্ধার আসন। এটিই তার জীবনের সবচেয়ে বড়
জননেত্রী শেখ হাসিনা-বাঙালির ভরসাস্থল, গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার বাতিঘর, আমাদের প্রধানমন্ত্রী। মানবিকতার মশাল হাতে বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে তিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। অথচ কিছুই তাঁর জন্য সহজ ছিল না।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। দেশের সেনাবাহিনীতে কর্মরত কিছু কর্মকর্তা ও জওয়ান এই হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নেয়। পরবর্তীকালে নানা কৌশলে
৯ জুন প্রয়াত হয়েছেন সিরাজুল আলম খান। তাঁকে নিয়ে রাজনীতিসচেতন মানুষের অঢেল কৌতূহল। কারও কাছে তিনি রহস্যপুরুষ, কারও কাছে মিথ, কারও কাছে একটি প্রজন্মের তরুণদের ‘বিপথগামী’ করার মূল কারিগর। তাঁর
বিয়াল্লিশ-চল্লিশ বছর আগে ১৯৮১ সালের ৩০ মে বাংলাদেশের প্রথম সেনা শাসক বিএনপি নামক দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এক সামরিক অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে নিহত হন। যে কোনও অনভিপ্রেত মৃত্যুই দুঃখজনক, জিয়ারটাও তাই।
কোনও একটি রাষ্ট্র, সমাজ বা গোষ্ঠীর সামনে কোনও ক্রান্তিকাল উপস্থিত হলে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে একজন দূরদর্শী, সাহসী ও আস্থাভাজন নেতার প্রয়োজন হয়। আর সে রকম নেতৃত্ব যদি না থাকে,
মার্চ মানেই বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের এক অদম্য যাত্রাপথ। ৭ মার্চের ভাষণ থেকে শুরু করে ১৭ মার্চ জাতির জনকের শুভ জন্মদিন ছাড়াও ২৫ মার্চের রক্তাক্ত কালরাত্রি পরবর্তীতে ২৬ মার্চ স্বাধীনতার অভাবনীয়