শনিবারের দ্বিতীয় দিন বিকাল থেকে সাড়ে ৪ ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার এই বৈঠক হয়। বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, গণমাধ্যমের সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা অংশ নেন। এদের মধ্যে অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক আবদুল লতিফ মাসুম, অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুৎফুর রহমান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, ডা. আব্দুল কুদ্দুস, সাংবাদিক শওকত মাহমুদ, কামাল উদ্দিন সবুজ, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, এম আবদুল্লাহ, নুরুল আমিন রোকন ও কাদের গনি চৌধুরী ছিলেন। শুক্রবারের বৈঠকে ছিলেন আইনজীবী, প্রকৌশলী, স্কুল-কলেজের শিক্ষক, কৃষিবিদসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের থেকে মতামত নিয়েছেন বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব। গত ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে সিরিজ বৈঠকের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধাপে পর্যায়ক্রমে দলের ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক, সম্পাদক মন্ডলীসহ নির্বাহী কমিটির সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন তারা। এছাড়া দলের ১১টি অঙ্গসংগঠনের কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথেও বৈঠকে করে তাদের মতামত শুনেছেন দলের নীতিনির্ধারকরা। সকল পর্যায়ের নেতাদের বক্তব্য ও প্রস্তাবসমূহ লিপিবদ্ধ করা হচ্ছে। পরে দলের স্থায়ী কমিটির পূর্ণাঙ্গ বৈঠকে এসব বিষয়ে পর্যালোচনা করে দলের কর্মকৌশল চূড়ান্ত করা হবে।